সেনাবাহিনীর হাতে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে যে সব প্রশ্ন সামনে আসছে
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে বুধবার সকাল থেকে সারাদেশে কাজ শুরু করেছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এর ফলে এখন থেকে সেনাবাহিনীর কমিশন্ড কর্মকর্তারা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত হলেন। এখন থেকে কোনো অপরাধীকে গ্রেপ্তার কিংবা গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিতে পারবেন তারা।
গত দুই দশকে বাংলাদেশের সব জাতীয় নির্বাচনসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হলেও তাদের হাতে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা ছিল না। তারা বিভিন্ন কাজে মাঠ প্রশাসনকে সহায়তা করেছে।
গত ৮ই অগাস্ট অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নেয়ার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসলেও পোশাক খাতসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় অসন্তোষ রয়ে গেছে।
এমন পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা নয় শুধুমাত্র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে।